Friday, April 5, 2013

1 স্মৃতির পাতায় কিছু ইতিকথা্ ।।

জীবনের সাথে সময়ের যোগসূত্র অনেক কাছাকাছি।
একজন আর একজনের বন্ধুর ন্যায়।জীবনের চলার পথটা সোজা যদি তা বুঝে চলা যায়।সেই সোজা পথে চলতে চলতে যদি একটু বাকা পথে পা পরেছে তো-জীবনের জন্য চড়া মুল্য দিতে হয়।তখন জীবন ভাবে পিছনের অলস দিনগুলোর কথা।তখন শত ভাবনা শত বুদ্ধি মাথায় আসে-কিন্তু কিছুই করার থাকে না।অলস জীবনকে আমরা তুলনা করতে পারি পরিশোধ বিহীন সুদের সাথে।সুদের আসল টাকা পরিশোধ না করতে পারলে যেমন সুদের উপরে সুদ দিতে হয়, ঠিক

তেমনি জীবনটাকে ঠিকভাবে সাজাতে না পারলে , সেই জীবনের মুল্য আর কখনোই দেওয়া সম্ভব না।যে তোমাকে সত্যিকারের ভালবাসে তাকে তুমি কখনোই খুজবে না,কিন্তু যে তোমাকে ঠকাইতে চাই তার জন্য তোমার মন কিন্তু কাদবে।কিন্তু যে তোমাকে ভালবাসতো তার জন্য তোমার মন একদিন ঠিকই কাদবে।আর যেদিন থেকে তোমার হৃদয় কাদবে ,চাইলে সেই কান্না আর থামাইতে পারবে না।মৃত্যুর আগ মুহুর্ত্ সেই কান্না বুকের মধ্যে বাস করবে।সে যে কেউ হতে পারে।হতে পারে তোমার বাবা-মা,হতে পারে তোমার ভাই বোন,দাদা দাদি।এমনকি প্রেমিকা ও স্ত্রী।এইতো সেদিন হলো দাদা চলে গেছেন এই পৃথিবী ছেড়ে।বাবা-মায়ের ভালবাসার অভাব নেই আমার।কিন্তু দাদা ছিলেন একটু আলাদা,তার যে ভালবাসা আমার প্রতি ছিল তার স্বাদটা একটু আলাদা অনুভব করি।যার কাছ থেকে জীবনের অকে কিছুই পেয়েছি,অনেক কিছুই শিখেছি।তিনি পড়ালেখা খুব একটা জানতেননা।কিন্তু তার মধ্যে সু-শিক্ষার অভাব ছিল না।সবাই তো আর ভালবাসা প্রকাশ করতে পারেনা।কিন্তু তিনি আমাকে যে এতোটা ভাল বাসেন এটাও আমি বুঝেছিলাম অনেক আগেই।আরো বুঝলাম যখন তিনি এই পৃথিবি ছেড়ে চলে গেলেন।বুজলাম কতো বড়ো একজন ভালবাসার মানুসকে হারালাম।যিনি একটা কিছু খেতে গেলেই আমাকে ডেকেছেন,ডেকে যখন না পাইছেন তখন সেইটা আমার জন্য যতনো করে তুলে রেখেছেন।তিনি বয়স্ক মানুষ হলেও তার মধ্যে আমি বয়সের ছাপমাত্র দেখেনি।অনেক কিছুই তিনি আমাকে উপহার দিয়েছেন।কিন্তু তার মৃত্যুর আগে আমার কাছে একটি উপহার তিনি চেয়েছিলেন।আমাকে একটু চোঁখের দেখা দেখবে এটাই ছিল তার চাওয়া শৃস্ঠ উপহার।কিন্তু ভাগ্যের বিড়ম্বনা আমি তা পারিনি।দাদা এখনো সপ্নে আসে, এসে দেখে যায়।আর পাশে বসিয়ে রাজা-বাদশাদের ইতিহাস তিনি শুনান না।তার জীবনের কষ্টের স্মৃতির দিনগুলি আর শেয়ার করতে আসেননা।এখন দেখা হলে শুধু চুপ করে তাকিয়ে থাকেন ,হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে যায়,কিছুক্ষন নিরব তারপর চোখ বেয়ে জল নেমে আসে।মনে মনে ভাবি আর মুকে বলি দাদা তুমি চলে গেছো,কিন্তু তুমি আছো এই হৃদয়।কেউ যদি আমাকে বলে আচ্ছা আপনার হৃদয়ের মনি কৈীঠায় এবং আপনার স্মৃতির পাতায় একটা শ্রেষ্ঠ মানুষের নাম লিখুন তো-আমি আমার দাদার নামটাই লিখবো।দাদা তুমি যেখানেই থাকো ভাল থাকো।তোমার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।আল্লাহ তাআলা তোমাকে জান্নাত বাসি করুক।
=0=
 Photo: স্মৃতির পাতায় কিছু ইতিকথা্
          নাঈম ইসলাম 
জীবনের সাথে সময়ের যোগসূত্র অনেক কাছাকাছি।
একজন আর একজনের বন্ধুর ন্যায়।জীবনের চলার পথটা সোজা যদি তা বুঝে চলা যায়।সেই সোজা পথে চলতে চলতে যদি একটু বাকা পথে পা পরেছে তো-জীবনের জন্য চড়া মুল্য দিতে হয়।তখন জীবন ভাবে পিছনের অলস দিনগুলোর কথা।তখন শত ভাবনা শত বুদ্ধি মাথায় আসে-কিন্তু কিছুই করার থাকে না।অলস জীবনকে আমরা তুলনা করতে পারি পরিশোধ বিহীন সুদের সাথে।সুদের আসল টাকা পরিশোধ না করতে পারলে যেমন সুদের উপরে সুদ দিতে হয়, ঠিক তেমনি জীবনটাকে ঠিকভাবে সাজাতে না পারলে , সেই জীবনের মুল্য আর কখনোই দেওয়া সম্ভব না।যে তোমাকে সত্যিকারের ভালবাসে তাকে তুমি কখনোই খুজবে না,কিন্তু যে তোমাকে ঠকাইতে চাই তার জন্য তোমার মন কিন্তু কাদবে।কিন্তু যে তোমাকে ভালবাসতো তার জন্য তোমার মন একদিন ঠিকই কাদবে।আর যেদিন থেকে তোমার হৃদয় কাদবে ,চাইলে সেই কান্না আর থামাইতে পারবে না।মৃত্যুর আগ মুহুর্ত্ সেই কান্না বুকের মধ্যে বাস করবে।সে যে কেউ হতে পারে।হতে পারে তোমার বাবা-মা,হতে পারে তোমার ভাই বোন,দাদা দাদি।এমনকি প্রেমিকা ও স্ত্রী।এইতো সেদিন হলো দাদা চলে গেছেন এই পৃথিবী ছেড়ে।বাবা-মায়ের ভালবাসার অভাব নেই আমার।কিন্তু দাদা ছিলেন একটু আলাদা,তার যে ভালবাসা আমার প্রতি ছিল তার স্বাদটা একটু আলাদা অনুভব করি।যার কাছ থেকে জীবনের অকে কিছুই পেয়েছি,অনেক কিছুই শিখেছি।তিনি পড়ালেখা খুব একটা জানতেননা।কিন্তু তার মধ্যে সু-শিক্ষার অভাব ছিল না।সবাই তো আর ভালবাসা প্রকাশ করতে পারেনা।কিন্তু তিনি আমাকে যে এতোটা ভাল বাসেন এটাও আমি বুঝেছিলাম অনেক আগেই।আরো বুঝলাম যখন তিনি এই পৃথিবি ছেড়ে চলে গেলেন।বুজলাম কতো বড়ো একজন ভালবাসার মানুসকে হারালাম।যিনি একটা কিছু খেতে গেলেই আমাকে ডেকেছেন,ডেকে যখন না পাইছেন তখন সেইটা আমার জন্য যতনো করে তুলে রেখেছেন।তিনি বয়স্ক মানুষ হলেও তার মধ্যে আমি বয়সের ছাপমাত্র দেখেনি।অনেক কিছুই তিনি আমাকে উপহার দিয়েছেন।কিন্তু তার মৃত্যুর আগে আমার কাছে একটি উপহার তিনি চেয়েছিলেন।আমাকে একটু চোঁখের দেখা দেখবে এটাই ছিল তার চাওয়া শৃস্ঠ উপহার।কিন্তু ভাগ্যের বিড়ম্বনা আমি তা পারিনি।দাদা এখনো সপ্নে আসে, এসে দেখে যায়।আর পাশে বসিয়ে রাজা-বাদশাদের ইতিহাস তিনি শুনান না।তার জীবনের কষ্টের স্মৃতির দিনগুলি আর শেয়ার করতে  আসেননা।এখন দেখা হলে শুধু চুপ করে তাকিয়ে থাকেন ,হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে যায়,কিছুক্ষন নিরব তারপর চোখ বেয়ে জল নেমে আসে।মনে মনে ভাবি আর মুকে বলি দাদা তুমি চলে গেছো,কিন্তু তুমি আছো এই হৃদয়।কেউ যদি আমাকে বলে আচ্ছা আপনার হৃদয়ের মনি কৈীঠায়  এবং আপনার স্মৃতির পাতায় একটা শ্রেষ্ঠ মানুষের নাম লিখুন তো-আমি আমার দাদার নামটাই লিখবো।দাদা তুমি যেখানেই থাকো ভাল থাকো।তোমার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।আল্লাহ তাআলা তোমাকে জান্নাত বাসি করুক।
   =0=

1 comment :

আশা করি আমাদের লেখা গুলি পড়ে আপনাদের ভালো লাগবে।আমাদের সাইটের ভুলত্রুটি ধরিয়ে দিবেন।আমাদের কে বেশি বেশি মন্তব্য করুন।আপনাদের প্রতিটি মন্তব্য আমাদের নিকট অনেক গুরুত্বপূর্ণ।আশা করি সাথেই থাকবেন।মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ